মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০৪:২১ অপরাহ্ন
বিজয়নগরের ইউএনও এর বিরুদ্ধে চুরি,ছিনতাইয়ের অভিযোগে কোর্টে মামলা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা এ এইস ইরফান উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে চুরি, ছিনতাই এর অভিযোগে কোর্টে মামলা দায়ের, মামলা নং- সি,আর মো: নং- ২১২/ ২০২৩,
ধারা ৩৯২/৪১১/৩৮৫/৫০৬(২) পেনাল কোড।
বৃহস্পতিবার ২৫ মে আশুগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক , দি বাংলাদেশ টুডে এর প্রতিনিধি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াস্থ সাপ্তাহিক সত্যের দিগন্তের বার্তা সম্পাদক সাংবাদিক মোঃ আশিকুর রহমান এ মামলা দায়ের করেন।
মামলার সূত্রে জানা যায়,গত ২১ ডিসেম্বর ২০২২ জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার তালশহর, চেয়ারম্যান সাহেবের ইটের ভাটা সংলগ্ন রাস্তায় কতিপয় মুখোশ পড়া দুস্কৃতিকারী
samsung galaxy a50 আইএম ই আই নম্বর-৩৫৬২৫৯/১০/৪৭০১৭২/৯, ৩৫৬২৬০/১০/৪৭০১৭২/৭ মোবাইল সেটটি সহ ৫০০ ইউএস ডলার, আনুমানিক ৭,৫০০/- টাকা ও একটি ১ ভরি ওজনের স্বর্নের চেইন ও ১টি ৬ আনা ওজনের আংটি সহ মূল্যবান কাগজপত্রাদি জোর পূর্বক লোকজন ছিনাইয়া নিয়া যায় ।
তৎপর বাদী বিগত ১৯/০২/২০২৩ ইং তারিখে আশুগঞ্জ থানায় জিজি এন্ট্রি করে। জি.ডি নং- ১১৬০। উক্ত জিডি মূলে পুলিশ কর্তৃক তদন্তের পর বর্নিত আসামীর নাম ঠিকানা প্রকাশ পায়।
পরবর্তীতে আসামী বাদীকে মোবাইল ফোন সহ বর্নিত মালামাল ফেরত না দিয়া তালবাহানা শুরু করে।
উক্ত মামলায় মহামান্য আদালত আমলে নিয়ে তা আশুগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেন।
এ বিষয়ে আশুগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, মোবাইল ফোন হারানোর বিষয়ে এএসআই মজিবুর রহমানকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেবেন।
এ বিষয়ে জিডি তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুগঞ্জ থানা কর্মরত এ এস আই মোঃ মজিবুর রহমান বলেন, জিডি মূলে সিডিআর সার্চ করে পৌঁছে যায় মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী মহিলার কাছে উক্ত মহিলা জানান রেজিস্ট্রিকৃত সিমের মালিক তাহার স্বামী uno হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার, যোগাযোগের জন্য একটি ফোন নাম্বার দেন উক্ত ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করলে uno পি এ ফয়সাল জানান তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার uno।
এ বিষয়ে সাংবাদিক আশিকুর রহমান জানান, ছিনতাকৃত মালামাল ফিরে পাওয়ার জন্য সে মহামান্য আদালতের মাধ্যমে, সুবিচার ও মালামাল ফিরে পাবেন বলে আশা করেন।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক এর সাথে কথা বললে তিনি কিছু জানেন না বলে জানান।
এ বিষয়ে বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এএইস ইরফান উদ্দিনের সাথে মুঠোফোনের যোগাযোগ করলে তিনি মামলার বিষয় শুনেছেন কিন্তু মামলার কপি হাতে পাননি বলে জানান।
